দক্ষিণ এশিয়ায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকার বিতরণকেন্দ্র হওয়ার চেষ্টা করছে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দর। এ উদ্দেশ্যে হিমাগারের ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি ও এ প্রজেক্টের নজরদারির জন্য একটি বিশেষ দল নির্ণয় করছে দেশটি।
চাঙ্গি রেডি টাস্কফোর্স দলটি ১৮ প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত, যার মধ্যে রয়েছে সিঙ্গাপুরের সিভিল এভিয়েশন অথোরিটি ও এয়ারপোর্টের পরিচালক দল। সমগ্র ব্যবস্থাপনায় সমন্বয় বাড়িয়ে করোনাভাইরাস টিকার বিতরণ সহজতর করা এর উদ্দেশ্য।
মহামারির প্রভাবে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ বন্ধ থাকায় মন্দায় থাকা বিমান শিল্প এ ভ্যাকসিন বিতরণের দায়িত্বে কিছুটা সক্রিয় হয়ে উঠবে। ভ্যাকসিনের বিতরণের ফলে যাত্রীরাও এই শিল্পে ফিরে আসবে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোয় চিকিৎসা পণ্য বিতরণের ক্ষেত্রে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছে চাঙ্গি বিমানবন্দর। ফাইজার ও বায়োএনটেকের টিকা মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হবে, অন্যদিকে মডার্নার টিকা মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা হবে।
পশিমাবিশ্ব ও এশিয়ার ভ্রমণকারীদের সংযুক্ত করার ক্ষেত্রে এশিয়ার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে চাঙ্গি। কিন্তু মহামারির প্রভাবে সীমান্ত বন্ধ করতে বাধ্য হওয়ায় মার্চ থেকে যাত্রীর সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে।
ভ্যাকসিন বিতরণ হলে আবারো ভ্রমণ চালু হবে যা বিমানবন্দরে আবার যাত্রী ফিরিয়ে আনবে, এমনটাই আশা করছেন চাঙ্গি বিমানবন্দর গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লিম চিং কিয়াট।
I am sure this post has touchd all the internet viewers, its relly reallky good article on building up new weblog. Calley Spence Beatriz
Major thanks for the blog article. Much thanks again. Ibby Chase Basir
Im obliged for the post. Much thanks again. Much obliged. Moina Dimitri Vail
Great, thanks for sharing this blog. Keep writing. Caye Darb Andreas