
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্ষমতায় বসবেন ২০ জানুয়ারি। এ দুই মাসের বেশি সময় ধরে তিনি মন্ত্রিসভা গঠন, অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানে কী পদক্ষেপ নেবেন ও পররাষ্ট্র নীতি কী হবে, সে বিষয়ে তার উপদেষ্টাদের সঙ্গে কাজ করবেন।
এ সময় বাংলাদেশের উচিত হবে নতুন কূটনীতি গ্রহণ করা যাতে বাইডেনের নতুন পররাষ্ট্র নীতিতে রোহিঙ্গা ইস্যুটি স্থান করে নিতে পারে বলে মনে করেন সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মোহাম্মাদ শহীদুল হক।
তিনি বলেন, ‘বাইডেনের ক্ষমতা গ্রহণের পরে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে বিষয়টি দেরি হয়ে যাবে। কারণ ততক্ষণে তাদের নীতি গ্রহণ করা হয়ে যাবে। সেজন্য এখন নীতি ঠিক করা হবে এবং এ মুহূর্তে যোগাযোগ করে বিষয়টি পুরোপুরি তুলে ধরে তাদের সহায়তা চাইতে হবে।’
২০১৬ সালের আগে ডেমোক্র্যাট সরকারের আমলে যারা বিভিন্ন পদে ছিলেন তাদের একটি বড় অংশ বাইডেনের টিমে থাকবেন ও তাদের বেশির ভাগের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনীতিক, রাজনীতিবিদ ও আমলাদের সঙ্গে পরিচয় আছে। এখনই সেটি ব্যবহার করা দরকার বলে মনে করেন সাবেক পররাষ্ট্র সচিব।
তিনি বলেন, ‘২০১৭ সালের আগে আমার পররাষ্ট্র সচিব থাকাকালীন স্টেট ডিপার্টমেন্টসহ অন্যান্য অনেক জায়গায় রোহিঙ্গা বিষয় নিয়ে আলোচনা ও দর কষাকষি করেছি এবং এই বিষয়টি তাদের অজানা নয়।’